এটি একটী ফেক নিউজ আপনারা এই নিউজটী বিশ্বাস করবেন্ন না, তার মা মারা গিয়েছে অনেক নিউজ বল তেসে সে মারা গিয়েছে
শিল্পি মমতাজ আর নেই

এটি একটী ফেক নিউজ আপনারা এই নিউজটী বিশ্বাস করবেন্ন না, তার মা মারা গিয়েছে অনেক নিউজ বল তেসে সে মারা গিয়েছে
সন্তান আব্রাম খান জয় এবং নিজের নামের সঙ্গে মিল রেখে প্রযোজন প্রতিষ্ঠান চালু করেছের অপু বিশ্বাস। যেটির নাম দিয়েছেন ‘অপু-জয় প্রোডাকশন হাউজ’ এর ব্যানারে ‘অভিমান’ নামে একটি ছবির নামও নিবন্ধনও করেছেন।
এ জন্য সম্প্রতি প্রযোজক সমিতি সদস্যপদ পেতে আবেদন করেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। যেখানে তার স্বা’মীর নামের জায়গায় শাকিব খানের নাম লিখেছেন। পরে যাচাই-বাছাইয়ে আটকে যায় অপুর আবেদন।
তথ্য সংশোধন করে জামা দেওয়ার পর সদস্যপদ পান তিনি। এ বিষয়ে প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম সাংবাদিকদের জানান, সাধারণত কাউকে চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে নিবন্ধন করতে হলে ১
লাখ ৩ হাজার টাকা ফি দিতে হয়। কিন্তু কোনো প্রযোজকের স্বা’মী বা স্ত্রী কিংবা সন্তান হলে মাত্র ১১ হাজার টাকায় সদস্যপদ দেওয়া হয়। শামসুল আলম মনে করেন, এই সুযোগটাই নিতে চিয়েছিলেন অপু বিশ্বাস।
শামসুল আলম আরও বলেন, মাঝে কিছুটা সময় প্রযোজক সমিতির দায়িত্বে একজন প্রশাসক ছিলেন। ওই সময় অপু বিশ্বাস সদস্যপদ চেয়ে আবেদন করেন। অনুমোদন পাওয়ার আগে প্রশাসক বিদায়
নেন। আবার কার্যনির্বাহী কমিটি সংগঠনের দায়িত্ব নেয়। এরপর অপু বিশ্বাসের আবেদন ফাইলটি আমরা পাই। আমরা দেখতে পেলাম, নথিতে নিজেকে শাকিব খানের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন অপু। সেখানে অপু লিখেছেন,
‘প্রযোজকের স্ত্রী হিসেবে আমাকে সুবিধা বিবেচনায় সদস্যপদ দেওয়া হোক।’ তিনি বলেন, এরপর আমরা সবাই অপুর সত্য গোপন করার বিষয়টি মিটিংয়ে আলোচনা করেছি। সবাই একবাক্যে
বলেছেন, ১ লাখ ৩ হাজার টাকার বদলে ১১ হাজার টাকায় সদস্যপদের বিশেষ সুবিধা নিতে এমনটা করেছেন তিনি।
যুগে যুগে দা’ম্পত্য সং’স্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে।আবার দা’ম্পত্যর ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে দাম্পত্যর বিষয়টি একেক সমাজে একেকভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে।বর্তমান সময়ে এই নতুন যুগে দাম্পত্যর ব্যাপারটি নানা দিক থেকে আধুনিক হয়ে উঠেছে বর্তমান সময়ে দাম্পত্যর পাশাপাশি দাম্পত্যর ক্রীড়াতে নানা পরিবর্তন ছন্দ দেখা যায়।
শা’রীরিক মি’লনের ব্যাপারে বা দা’ম্পত্যর ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছাএকই রকম হয় না। এটিও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক দা’ম্পত্য কাতর। আবার কোনো কোনো পুরুষের শারীরিক ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাত্ দাম্পত্যর ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং শা’রীরিক মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক।
আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ দাম্প’ত্যর এবং তারা প্রয়োজন মাফিক শারীরিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ দা’ম্পত্যকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। দাম্পত্যর ব্যাপার বিশেষ করে নারী , পুরুষের দাম্পত্যর ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।
নারীর দাম্পত্যর সংস্কৃতিতে বোধ করে পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর শারীরিক আগ্রহ , ইচ্ছা শা’রীরিক চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বত’ন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে। নারীর সাথে পুরুষের দৈ’হিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও শা’রীরিক উ’ত্তেজনা আসে। পুরুষের স্প’র্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে শারীরিক উ’ত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়। শা’রীরিক মি’লনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শা’রীরিক চাপ বৃদ্ধি পায় , রক্তের চাপ বাড়ে , শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে।
নারীদের শা’রীরিক ই’চ্ছার সময়সীমা :
মেয়েদের শারীরিক চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের শারীরিক ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের শারীরিক চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরেভালই কমে যায়। ২৫ এর উ’র্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে শারীরিক কর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস শারীরিক ক’র্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম শারীরিক কর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে শারীরিক কর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়। মেয়েরা অ’র্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে। ভ’গাংকু’রের মাধ্যমে অ’র্গ্যাজমের জন্য শারীরিক কর্মের কোন দরকার নেই। শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তে’জিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অ’র্গ্যাজম হওয়ার স’ম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
কিছুক্ষণ আগে কী হলো তা নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলে! তখন তো দুইজনেই উন্ম’ত্ত ছিলেন! অতএব, কীভাবে ব্যাপারটা হয়ে গেল, তা টের পাওয়া বেশ মুশকিলের!
কিন্তু, তারপর? সে’ক্স হয়ে গেলে সাধারণত না’রীরা সাধারণত কিছু কাজ না করে থাকতেই পারেন না। পাঠকদের জন্য সেই বি’ষয়গু’’লো তুলে ধ’রা হলো
YOU MAY LIKE
100 কেজি ওজন? তার ওজন হবে 56! একটি রেসিপি লিখুন!
Green Coffee
কীভাবে আমি মাত্র ২ মাসে ৮৫ কেজি থেকে ৫৪ কেজিতে নেমেছিলাম
Green Coffee
Surprising Facts About La’Tecia Thomas You Probably Didn’t Know
Limelight Media
কিভাবে প্রতিদিন 100 ডলার আয় করবেন? এই আয় করার অ্যাপ-এ দেখুন
Live Result
১. কতক্ষণ হলো :
শোনা যায়, সে’ক্স হয়ে যাওয়ার পরেই না কি সবার আগে ঘড়ি দেখেন না’রীরা! কারণ তো স্পষ্ট- মিলিয়ে দেখে নেওয়া এবার কতক্ষণ সময় লাগলো! বেশি সময় লাগলে বেশি তৃ’’’প্তি, অন্যথায় খুঁতখুঁতুনি!
২. ক’নডমটা ছিঁ’ড়েছে কিনা:
পু’রুষরা যখন কাজকর্ম সেরে আবেশে বিভোর, না’রীরা তখন চুপিসাড়ে একবার দেখে নেন ফে’লে দেওয়া ক’নডমটা- ওটা ছিঁ’ড়ে যায়নি তো! বিস্তারিত বলার দরকার নেই- কেন তারা এরকম করে থাকেন! গ’র্ভবতী হয়ে পড়লে তো তাদেরই চা’প বেশি!
নরসিংদীর শিবপুরে স্বামীকে হত্যার পর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন স্ত্রী ঝুনু বেগম (৩২)। বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে উপজেলার মাছিমপুর ইউনিয়নের খড়িয়া গ্রামে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার সকাল ১০টায় থানায় গিয়ে ডিউটি অফিসারকে হত্যার ঘটনাটি জানান স্ত্রী। নিহতের নাম মোফাজ্জল প্রধান (৩৮)। তিনি খড়িয়া গ্রামের মৃত ওয়াজউদ্দিন প্রধানের ছেলে। স্ত্রী ঝুনু বেগম (৩২) একই এলাকার মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে।
তাদের ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে এক ছেলেসন্তান রয়েছে। প্রায় ২০ বছর আগে প্রেম করে তারা বিয়ে করেছিলেন। তাদের দুজনের প্রেমের সম্পর্ক থাকা অবস্থায় ঝুনু বেগমকে অন্যত্র বিয়ে দেন তার বাবা মা। বিয়ের দুদিন পরে ওই স্বামীকে ত্যাগ করে প্রেমিক মোফাজ্জলকে বিয়ে করে দাম্পত্য জীবন শুরু করেন বলে জানান এলাকাবাসী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে স্ত্রীর কাছে টাকা চান স্বামী। স্ত্রী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া বাধে। তাদের বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে শাবল নিয়ে স্ত্রীর ওপর আক্রমণ করতে যান স্বামী। এ সময় স্ত্রী শাবল ছিনিয়ে নিয়ে স্বামীকে আঘাত করে হত্যা করেন। হত্যার পর সারা রাত মরদেহ পাহারা দিয়ে সকাল ১০টার দিকে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে হত্যার বিবরণ দেন।
শিবপুর মডেল থানার ওসি সালাউদ্দিন মিয়া বলেন, ‘নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তার স্ত্রী থানায় এসে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে। অভিযুক্ত স্ত্রীকে আটক করে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
প্রতিটি সংসারেই প্রথম প্রহম খুব ভাল যায়। স্বামী-স্ত্রী খুবু কাছের থাকেন খুব ভাল থাকেন। কিন্তু কেন যেনো হটাৎ করেই সব ধীরের ধীরের মুষড়ে যায়। স্বামী কেমন যেন দূরে দূরে থাকছেন। বাড়ি ফিরছেন দেরি করে। এবার স্ত্রী ইদানিং খুব অন্য ধরণের আচরণ করছেন।
বাড়ির বাইরে থাকছেন বেশি বেশি। ফোনটাও সারাদিন ব্যস্ত পাচ্ছেন – এসব সমস্যা অনেক দম্পতির হয়ে থাকে যার মানেই হলো ‘পরকীয়া’।দাম্পত্য জীবনে অশান্তির একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে এই পরকীয়া। এই পরকীয়ার জন্য অনেকের সংসার পর্যন্ত ভেঙে যায়। পরকীয়া মানে হচ্ছে, বিয়ের পরেও অন্যের সাথে অবৈধ মেলামেশা করা, প্রেম করা। এমন ধরণের কোন সম্পর্ক স্থাপন করা ও সেটি টিকিয়ে রাখা যা কিনা জায়েজ নয়।
তবে এবার আপনার পরকীয়ায় সাহায্য করতে এসে গেল অ্যাপ। নতুন এই অ্যাপ ‘সুইচ’ এর সাহায্যে একই স্মার্টফোনে এক সঙ্গে ৫টি নম্বর ব্যবহার করা যাবে।
এই অ্যাপের কো ফাউন্ডার ও সিইও ক্রিস মাইকেল জানান, অ্যাপটি লঞ্চ করার সময়ই পরকীয়া ও ফ্লার্টিং-এর কথা মাথায় রাখা হয়েছিল। এর সাহায্যে কল বা টেক্সট করার সময় ৫টি নম্বরের থেকে একটা বিশেষ নম্বর বেছে নেয়া যাবে।
ক্রিস আরও জানান, অনলাইন ডেটিংয়েও দারুণ সাহায্য করবে সুইচ অ্যাপ। এর সাহায্য অনলাইন অ্যাক্টিভিটির ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত নম্বর গোপন রেখে অন্য নম্বর ব্যবহার করা যাবে। ফলে একাধিক বিজনেস চালিয়ে নিতে কাজে আসবে সুইচ।
রাতে আম্মুর হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টাই ঘুমিয়ে গেলাম ।সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না। আরামে ঘুমাবো বলে, আম্মু ডাকলো না। দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না ।এইবার আম্মু একটা থাপ্পড় দিলো, তাও উঠলাম না।এবার আম্মু হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো। শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে । আম্মু কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে আব্বুকে ডেকে নিয়ে আসলো। কিন্তু আব্বুও অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না।
এইবার আব্বু চোখের জল ফেলে বলছে, উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না। যেমন করে থাকতে চাস থাক, তাও উঠে আয় তোকে আজকেই বাইক কিনে দিবো।আমি অবাক হয়ে দেখছি আব্বু এতো করুণা
করে কোনোদিন আমাকে বলেনা অথচ আজ বলছে। আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছিনা। এদিকে আব্বু নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে । একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো।
ওদিকে আম্মু কাঁদছে কেউ আম্মুকে সান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা আব্বুকে কেউ ভাই বোনকে নানান কথা বলে বুঝাচ্ছে। একটু পরেই কয়েকজন এসে আমাকে খুব যত্ন করে বিছানা থেকে নামিয়ে লোহার শক্ত খাটিয়াই শুইয়ে দিলো।
আমি কাঁদছি আর বলছি আমার পিঠে খুব ব্যাথা লাগছে নামাও এখান থেকে। কেউ আমার কথা শুনল না । একটু পর ঐ মানুষ গুলো গরম পানি নিয়ে এসে আমার শরীরে কিছুটা পানি ডেলে দিলো। ইস আমার শরীর পুড়ে গেলো বলে চিৎকার করছি কেউ কথা
শুনছে না আমার। আমাকে পরম যত্নে গরম পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে ডলে ডলে ধুইছে।আমি কাঁদছি আর বলছি আমাকে আর গরম পানি দিয়ো না, শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমায় আর ডলা দিয়ো না, খুব ব্যাথা লাগছে কেউ শুনল না । অনেক সময় নিয়ে গোসল করিয়ে আমার শরীর ভালো করে মুছে নিয়ে আসলো আমার বসার জায়গাতে। আমি খুব খুশি হলাম ভাবলাম আমাকে এইবার এখানে বসাবে ।
প’তিতাপল্লী নয়, এবার অ-নলাইনে বুকিং কর-লেই বাড়িতে -আসবে না-রী!ব্যাংক থেকে পো-স্ট অফি-স, অন-লাইন ছা-ড়া- দুনিয়া অচল। বাজারও হয়ে যায় বাড়িতে বসে। তাহলে শা’রীরিক সু’খ কেন পাওয়া যাব’ে না ঘরে বসে।সে দিন -য-খন প’তিতাপল্লীতে মুখ লুকিয়ে গি-য়ে শা’রীরিক তৃ’প্তি মিটি-য়ে নেওয়া। অত সময় -নেই।একাকি জীবন,
বাইরে যেতেও ভালো লাগে না। স’ঙ্গী বেছে নিন ফেসবুকের বিশেষ বন্ধু পাতানোর পেজ থেকে। টাকা দিন অনলাইনে।কাজ শুরু। সহজ ব্যপার।ইন্টারনেটে এসকর্ট সার্ভিস কিংবা ভিডিও চ্যাটের অতিসহজ প’দ্ধতিই এশিয়ার সবথেকে বড় যৌ’’নপল্লীর ব্যবসায় বা’ধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। -দিনে দিনে আয় ক-মে যাচ্ছে।আগের থেকে অন্তত ২০ থেকে ২৫ শ-তাংশ আয় কমে গি-য়েছে ক-
লকা-তার সোনাগাছির যৌ’’ন-র্মী-দের। এ-ম-নটাই জা-নিয়েছে সো-নাগাছির মহি-লারা।সোনাগাছি কলকাতায় অবস্থিত এশিয়ার বৃ’হত্তম নি’ষি’’দ্ধ পল্লি। এই পতি’তালয়ের কয়েকশত বহুতল ভবনে প্রায় ১০০,০০০ যৌ’’নকর্মী বসবাস করেন।ভূত আতঙ্কে নার্সিং কলেজের ৪ ছাত্রী হাসপাতালে! বরিশাল নগরের রূপাতলীর বেস’রকারি জমজম নার্সিং কলেজের
চার ছাত্রী ভূত আ’তঙ্কে অ’চেতন ও অ’সুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদের বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।হাসপাতালে ভর্তি শিক্ষার্থীরা হলেন- জামিলা আক্তার (১৮), তামান্না (১৮), সেতু (২১) ও বৈশাখী (১৮)।
অ’সুস্থদের সহপাঠীরা জানান, কলেজের একাডেমিক ভবনের পঞ্চম ও ষষ্ঠতলায় একটি মাদ্রাসা ছিল। মাদ্রাসাটি সরিয়ে সেখানে ম্যাটস ও নার্সিং অনুষদের ছাত্রীদের জন্য আবাসনের (হোস্টেল) ব্যবস্থা করা হয়। পরীক্ষা ও প্রাকটিক্যালের জন্য সেখানে বর্তমানে শুধু নার্সিং অনুষদের ৩৫ জন ও ম্যাটস-এর আরো ১৫-২০ জন আছেন। ক’রোনার শুরু থেকে বন্ধ থাকলেও গত জানুয়ারি মাসের শুরুতে ছাত্রীরা হোস্টেলে আসেন।
আবাসিকের স্টাফ খালেদা জানান, গতকাল মিথিলা নামে একটি মে’য়ে জ্বিন বা ভূতের ভ’য়ে আ’তঙ্কিত হয়ে পরেন। যদিও হুজুর এনে তাকে তেল ও পানি পড়া দেওয়া হয়। এরপর সন্ধ্যার পর জামিলা নামে এক ছাত্রী আ’তঙ্কে চি’ৎকার দেন এবং অ’সুস্থ হয়ে পড়েন। এসময় আ’তঙ্কে বাকি তিন ছাত্রীও অ’সুস্থ পড়েন।
অ’সুস্থ সহপাঠীদের স’ঙ্গে থাকা শিক্ষার্থীদের দাবি, আবাসিকের ছাদের উপর রাতে হাঁটাহাঁটির শব্দ ও তাদের দুই সহপাঠীর হাতে হঠাৎ আঁচড়ের দাগ থেকেই এ আ’তঙ্কের সৃষ্টি। বি’ষয়টি গত কয়েকদিন ধরেই ছাত্রীরা কর্তৃপক্ষের নজরে আনার চেষ্টা করছিল।
শিক্ষার্থী মো. মেহেদি জানান, আ’তঙ্কে ছাত্রীদের অ’সুস্থ হওয়ার খবর পেয়ে অদূরে থাকা ছাত্রাবাস থেকে তারা বেশ কয়েকজন সহপাঠী এগিয়ে আসেন। পরে কর্তৃপক্ষকে বি’ষয়টি জানানো হলে তারা ঘ’টনাস্থলে এলেও বি’ষয়টি গো’পন রাখতে বলেছিল। আমরাই তাদের হাসপাতালে আনি। তবে কলেজ থেকে তখন কেউ আমাদের স’ঙ্গে কেউ আসেননি। আর যে স্যার এখানে এসেছেন তিনি ঘ’টনাস্থলে যাননি।
হাসপাতালে উপস্থিত কলেজের নার্সিং ইন্সট্রাক্টর জালিস মাহামুদ বলেন, কোনো কারণে শিক্ষার্থীরা আ’তঙ্কিত হয়ে অ’সুস্থ হয়ে পড়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা যা বলছে তেমন কোনো বি’ষয় নেই। তাদের সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এদিকে এ বি’ষয়ে ওয়ার্ডের দায়িত্বরত চিকিৎসকরা কোনো বক্তব্য দিতে চাননি।
এ ব্যাপারে জমজম নার্সিংয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুন্সি এনাম জানান, আবাসিক ছাত্রীদের ভীতি দূর করতে কাউন্সিলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ছাত্রীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হুজুর এনে মিলাদ-দোয়ারও আয়োজন করা হয়। এরপরও তাদের ভ’য় কাটেনি।
ঘ’টনাস্থল পরিদর্শনকারী কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক রিয়াজুল ইসলাম জানান, কেন এমন ঘ’টনা ঘটলো তা ত’দন্ত চলছে। এদিকে এই ঘ’টনার ৬০ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৫ জন হোস্টেল ছেড়ে বাড়ি চলে গেছে।
স্কুলের অনুষ্ঠানে অনেক মজা হয়ে থাকে, তখন সবাই একসাথে হেসে খেলে দিন পার হয়ে যায়।
ঐ দিন গুলো কে এখন অনেক মিস করি, সবাই তার স্কুল লাইফ অনেক বেশি মনে পরে।
আরোও পড়ুন..’মডেল পরিচয়ে ২৭ বিয়ে নায়িকা রোমানার’! রোমানা ইসলাম স্বর্ণা। নিজেকে কখনো মডেল, কখনো অ’ভিনেত্রী পরিচয় ? দিতেন। খুলতেন ভিন্ন ভিন্ন ফেসবুক আ’ইডি।
আপলোড করতেন আ’প’ত্তিকর সব ছবি। এরপর প্রবাসীদের টা’র্গেট করে ‘ফ্রেন্ড’ বানিয়ে গড়ে তুলতেন প্রেমের সম্পর্ক। তারপর কখনো স্বা’মীর সঙ্গে বিচ্ছেদ, আবার কখনো স্বামী’হীন সংসারে আর্থিক অ’নটনের কথা বলে প্রবাসী ঐসব প্রে’মিকদের কাছ থেকে নিতেন টাকা।
কৌশলে অ’ন্তরঙ্গ মু’হূর্তের ছবি ও ভিডিও ধারণ করে তা ছ’ড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে লিখে নিতেন জায়গা-জমিও। প্র’তা’রিতদের দাবি, ২৭ জনের সঙ্গে এভাবে প্র’তা’রণা করে বিয়ে করে রোমানা হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।
ঠিক একইভাবে কখনো ফ্ল্যাট কেনা, আবার কখনো গাড়ি কেনার নাম করে রোমানা সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম জুয়েলের কাছ থেকে এক বছরে বি’ভিন্ন সময়ে নেন আড়াই কোটি টাকা।
জুয়েলের দায়ের করা প্র’তা’রণার মা*ম’লায় রোমানাসহ (৪০) তার মা ও সন্তানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্ত কর্মকর্তার রি*মা’ন্ড আ*বেদন নামঞ্জুর করেছে আ*দালত। রিমান্ডের পরিবর্তে তাদের এক দিনের জন্য জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করার অ’নুমতি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার বিকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম মাহমুদা আক্তার এ আদেশ দেন। মা*ম’লার বাকি দুই আসামি হলেন, রোমানার মা আশরাফি আক্তার শেলী (৫৭) ও তার ছেলে আন্নাফি ইউসুফ ওরফে আনান (২১)।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিকালে পুলিশ লালমাটিয়া এলাকা থেকে রোমানা ইসলাম স্বর্ণাকে গ্রে*ফ’তার করে।
প্র”তারিত হওয়া প্রবাসী জুয়েল বলেন, সে আমার সঙ্গে প্রথমে প্রেমের স’ম্পর্ক গড়ে তোলে।
এরপর লালমাটিয়ায় ফ্ল্যাট কেনার নাম করে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা নেয়। আমি দেশে আসার পর আমাকে বাসায় ডাকে। আমি যাই। গেলে তারা আমাকে কিছুটা একটা খাইয়ে অ*জ্ঞান করে ফেলে। এরপর আমার খারাপ ছবি তুলে নেয় ও আমার থেকে স্ট্যা”ম্পে সাইন নিয়ে নেয়।
এভাবেই সে আমাকে জোর করে বিয়ে করে। তার মোবাইল, ঘড়ি, গাড়ি আর সবই আমার কিনে দেওয়া। আমাকে ডি’ভোর্স দিয়েছে বললেও তা মিথ্যা। তাই আমি আইনের আ’শ্রয়
পাবনা: ১২ কেজি গাঁজাসহ পাবনা সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওছিম উদ্দিনকে আটক করা হয়েছে। গত সোমবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে পাবনার পুলিশ সুপার তাকে আটক করেন। বুধবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
আটককৃত এসআই ওছিম উদ্দিনকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান জানতে পারেন সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওছিমের নিকট গাঁজা রয়েছে। তিনি সোমবার বিকেলে সদর থানায় গিয়ে এসআই ওছিমের ব্যক্তিগত ক্যাবিনেট থেকে ১২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেন। পরে তাকে পুলিশ আটক করে জেলহাজতে প্রেরণ করে।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের এসআই জিন্নাত আলী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। এছাড়াও অভিযুক্ত এসআই ওছিমের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
পাবনার পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান জানান, অপরাধী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আসতেই হবে। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পুলিশ প্রধানের কঠোর নির্দেশনা নিয়েই মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে কাজ করছি। অপরাধী সাধারণ মানুষ বা পুলিশ যেই হোক। বিচারের মুখোমুখি তাকে হতে হবে।
একটি সূত্র জানায়, কয়েকদিন আগে এসআই ওছিম অভিযান চালিয়ে ১৭ কেজি গাজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেন। কিন্তু মাত্র ৫ কেজি গাঁজাসহ আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে এ গাজাসহ সাধারন মানুষকে ফাসিয়ে অর্থ আদায়ের পরিকল্পনা ছিল পুলিশের। নিরীহ মানুষের কাছে অর্থ আদায়ের কৌশল হিসেবে এ গাজা কাজে লাগানো হতো অথবা সামান্য গাজাসহ নিরিহ মানুষকে মাদক মামলায় ফাসানো হতো বলে মনে করেন বিজ্ঞ মহল।